Home » Archives for অক্টোবর 2013
মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৩
আউটসোর্সিং এর বিষয়ে কিছু টিপস
আজ আমি আপনাদের আউটসোর্সিং এর সম্পর্কে কিছু টিপস দেব। যারা নতুন আউটসোর্সিং করছে তাদের জন্য এগুলো কিছুটা হলেও উপকার দেবে।
আউটসোর্সিং এর টিপস
১) প্রথম প্রথম কাজ পেতে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। তাই, হতাশ না হয়ে বিড বা নিলামে অংশ নিতে হবে।
২) শুরুর দিকে যত কম মূল্যে বিড করা হবে কাজ পাওয়ার সম্ভবনা ততই বাড়বে।
৩) সম্ভব হলে বিড করার আগেই যদি কাজটি সম্পন্ন করে দেখাতে পারেন এবং গ্রাহক যদি পছন্দ করে তাহলে প্রকল্প প্রাপ্তি অনেকটাই নিশ্চিত।
৪) কোন কাজ না পারলে সেখানে কখনই বিড করা উচিত নয়।
৫) ইন্টারনেটে নানা ধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যে কাজই করে থাকুন না কেন, সেটাতে দক্ষ হয়ে উঠলে তবেই কাজের জন্য আবেদন করবেন।
৬) সাধারণত যেসব কাজ একটু কঠিন এবং যেসব কাজে কম বিড পড়ে সে রকম কাজ
পাওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে। তাই, কাজ শুরু করার আগে সব ধরনের কাজ একটু
পর্যবেক্ষণ করে নিজেকে তৈরি করে নিন।
৭) আউটসোর্সিং এর কাজ করতে হলে
ইন্টারনেট এ অবশ্যই পারদর্শী হতে হবে। অন্তত, প্রকল্পের চাহিদা বোঝা এবং
সে অনুযায়ী গ্রাহকের সঙ্গে সাবলীল ভাবে যোগাযোগ করা ক্ষমতা থাকা দরকার।
৮) একটি প্রকল্প সম্পর্কে পূর্ণ ধারনা না নিয়ে কাজ শুরু করা উচিত নয়। কাজ
শুরু করার পূর্বে, ক্লায়েন্টের সঙ্গে ভালোভাবে বুঝে নিন সে কি চায়।
৯) সম্পূর্ণ কাজকে কয়েকটি ধাপে ভাগ করুন ও প্রতিটি ধাপ শেষ হওয়ার পর টা কায়েন্টকে দেখান।
১০) কাজের সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই কাজ শেষ করুন ও গ্রাহকের কাছে পাঠিয়ে দিন।
আউটসোর্সিং কাজের কয়েকটি ওয়েবসাইটঃ
৩) www.guru.com
সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৩
PC এর জন্য Angry Birds Collection***
Angry Birds নিয়ে আর বলার কিছু নাই। আজকের এই Post টিতে Angry Birds এর
চারটি PC Version Mediafire এর লিঙ্ক এ দিলাম। যা Full Version. দেরি না
করে ডাউনলোড করে ফেলুন এই Collection টি।
1. Angry Birds -
2. Angry Birds Season -
Mediafire download link Download Link -
3. Angry Birds Rio -
4. Angry Birds Space -
Download Link -
1. Server one
2. Server two
সকল Version এর Rar File এর সাথে Installation Instruction আছে।
অনলাইনে আয়ের কিছু চরম বিতর্কিত পদ্ধতি যে পথে কখনো ভুলেও পা বাড়াবেন না
গত কিছুদিন ধরে দেখছি বিভিন্ন ব্লগে অনলাইনে আয়ের নামে চরম ভুল কিছু
পদ্ধতি নিয়ে আবোল-তাবোল লিখছেন অনেক নবাগত পথভ্রান্ত ব্লগার কিংবা আজকাল
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও দেখছি এই স্ক্যাম পদ্ধতি শিক্ষা দেয়। এই কাজগুলো আসলে
যারা করছে তারা নিজেরাই কিছুদিন যাবার পর বুঝতে পারে যে তারা ভুল পথে
আগাচ্ছে। কিন্তু ভুল তো ভুল এখন দেখছি অনেকে প্রায় বাজে কিছু কাজেও জড়িয়ে
পড়ছে না বুঝে তাই ভাবলাম তারই দু-একটি নিয়ে আজ একটু লিখি। যাতে আর কেউ
অন্তত এই ভুলগুলো না করে।
বেটিং
বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন খেলা। আর এসব
খেলা নিয়ে অনলাইনে অনেক সাইটেই হয় বেটিং প্রতিযোগীতা। যেখানে থাকে অনেক
লোভনীয় অফার। এমনই একটি সাইট bet365.com। এই সাইটটি রয়েছে এমন বাজি
প্রতিযোগীতার জন্য শীর্ষে। এখানকার লোভনীয় সব অফার দেখে কিংবা প্রথম ছোট দু
একটি দান জিতে অনেকে বড়সর ভাবে নামার প্রস্তুতি নেন কিন্তু এটা নিশ্চিত
ভাবে জেনে রাখবেন আপনি যখন জেতেন তখন অন্য কেউ হারে তাই আজ বা কাল আপনাকেও
হারতে হবে।
ক্যাসিনো
ক্যাসিনো খেলাটির সাথে অনেকই পরিচিত। তবে অনলাইনে এই খেলার পেছনে অর্থ
লগ্নি করে বিভিন্ন প্রতিযোগীতা হয়। এটাও বেটিং এর একটি অংশ এবং এখানেও একই
কথা প্রযোজ্য।
হাইপ
হাইপ শব্দটির সাথে আপনারা অনেকেই পরিচিত হয়ে থাকবেন। কারন এটা নিয়ে
বিভিন্ন ব্লগে মাঝে মাঝেই বেশ প্রচারনা দেখা যায়। আবার অনেক সাইটও দেখি
হাইপের। ব্লগ পোস্টে বা হাইপ সাইটে গেলে দেখা যায় তারা প্রতিদিন নাকি
লগ্নিকৃত অর্থের ২৫% থেকে শুরু করে ৫০০% পর্যন্ত লভ্যাংশ দেয়!! কিন্তু খুব
স্বাভাবিক ভাবেই চিন্তা করুন। কোন বৈধ উপায়ে কি এত আয় সম্ভব? কখনোই না
কিন্তু তারপরও অনেকে পেমেন্ট প্রুফ পযন্ত দেখাচ্ছে। তবে কোথা হতে আসছে এই
অর্থ? হূমম এসব হাইপ সাইটের এডমিনরা তাদের সংগৃহীত অর্থ বেটিং সাইট বা
ক্যাসিনোতে লগ্নি করেন। তাই আপনার দেয়া টাকায় যদি তারা বাজি জেতেন তবে
আপনিও হয়ত পাবেন লভ্যাংশ দেখাতে পারেন তার পেমেন্ট প্রুফও। কিন্তু যেহেতু
আপনার দেয়া টাকা তারা বেটিং বা ক্যাসিনোর মত ঝুকিপূর্ণ জায়গায় বিনিয়োগ
করেন। তাই প্রথমদিন হয়ত তারা জিতবে, দ্বীতিয়দিনও জিতল কিন্তু তৃতীয় তো তাকে
হারতেই হবে। আর তখন আপনার টাকাও যাবে আর সেই সাইটের কোন হদিসও থাকবে না।
কপাল খারাপ হলে এমনটি আপনার প্রথম বিনিয়োগেই হতে পারে। আর এজন্য যে কোন হাইপ সাইটই কদিনের মাথায় স্ক্যাম হয়ে যায়।
আপনারা হয়ত বিভিন্ন হাইপ রিভিউ সাইটের রিভিউ দেখে কোন সাইটকে ভাল মনে
করতে পারেন তবে শুনে রাখুন রিভিউ সাইটের ঐ রিভিউগুলোর বেশীর ভাগই স্পন্সর
করা। মজার ব্যাপার হলো এমন একটি স্পন্সর রিভিউ বাংলায় লেখার অফার আমার
কাছেও এসেছিল। আমি তাদেরকে ফিরিয়ে দিলেও কৌশলে জেনে নেই তাদের ভেতরের অনেক
কথা।
ক্লাব এস্টেরিয়া
ক্লাব এস্টেরিয়া নামক একটি শব্দ আজকাল খুব শুনছি। যা থেকে নাকি অনলাইনে
আয়ের প্রচুর সুযোগ আছে বলে শুনি। তবে আমি আর এই স্ক্যাম পদ্ধতিটি সম্পর্কে
বেশি কিছু বলতে চাচ্ছি না আপনারাই একটু যাচাই করে দেখুন তো এটা কি অনেকটা
হাইপের মতই না?
রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৩
এডসেন্স একাউন্ট হচ্ছে না? এভাবে চেষ্টা করে দেখেন তো পেয়ে যেতে পারেন নতুন এডসেন্স একাউন্ট
এডসেন্স রেভিনিউ শেয়ারিং সাইটের মাধ্যমে এডসেন্স করাটা কিছুটা সহজ কারন
যে সাইটের মাধ্যমে করা হয় তাদের সাথে এডসেন্স এর চুক্তি থাকলে নতুন
একাউন্টের জন্য এপ্লাই করলে সেখানে তাদের একপ্রকার রিকমেন্ডেশন থাকে। তো আজ
হাবপেজ আর উইবলি দিয়ে কিভাবে খুব সহজে এডসেন্স একাউন্ট করা যায় এবং আরো
সহজে এডসেন্স একাউন্ট কিভাবে পাওয়া যায় তাই নিয়েই আলোচনা করব।
উইবলি
উইবলিতে একাউন্ট করার পর এর মাধ্যমে যখন নতুন সাইট তৈরী করবেন তখন খেয়াল করবেন উপরের মেন্যু যেখান থেকে ড্রাগ করে পেজে এনে বসাবেন (উইবলিতে সিস্টেমটাই এমন) সেখানে এডসেন্স ও একটা অপশন আছে যেটা ড্রাগ করে আনলে আপনাকে এডসেন্স কনফিগার করতে বলবে। সেখানে আপনি I want to create new adsense account সিলেক্ট করে আপনার মেইল এড্রেস দিয়ে Accept এ ক্লিক করুন।
এবার নিচের মত উইন্ডো এসে জানাবে আপনার এডসেন্স একাউন্ট এপ্লাই এর ব্যাপারে।
এরপর সেই মেইল দিয়ে এডসেন্সে লগইন করে আপনার তথ্য আপডেট করুন। দেখেন তো কাজ হয় কিনা?
হাবপেজ
হাবপেজে একাউন্ট দিয়েও খুব সহজে এডসেন্স পাওয়া যায়। বাংলাদেশ বা ভারতের মত দেশগুলো থেকে পেতে হলে কিছু ভাল পোস্ট দিয়ে তারপর এপ্লাই করতে হবে আর ইউএসএ বা ইউকে থেকে কোন পোস্ট ছাড়াও এপ্লাই করতে পারেন।
যাইহোক এপ্লাই করার জন্য My account লিংক থেকে Affiliate settings এ যান।এবার সেখান থেকে এডসেন্স Sign up ক্লিক করুন।
এরপরের পেজে যে মেইল দিয়ে একাউন্ট করতে চান তা চিন্হিত স্থানে লিখে Signup for Adsense এ ক্লিক করুন।
দেখেন একদম সাথে সাথে পাবলিশার আইডি ও পেয়ে গেছেন !! এরপর এডসেন্স এ লগইন করে বাকী তথ্য আপডেট করুন। নতুন একাউন্ট পেয়ে যাওয়ার সম্বাবনই বেশী।
আরো একটি ট্রিকস এপ্লাই করতে পারেন যা দিয়ে নতুন এডসেন্স একাউন্ট পাবার সম্ভাবনা শতভাগ
সেটা হল ইউরোপ বা আমেরিকার কোন দেশে আপনার কোন আত্তীয় থাকলে তার ঠিকানায়
এপ্লাই করেন। এসব ক্ষেত্রে Blogger, Hubpage এর মত সাইট গুলো দিয়ে কোন
পোস্ট ছাড়াই(!) ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিশ্চিতভাবে আপনার এডসেন্স একাউন্ট এপ্রুভ
হয়ে যাবে।
তো দেখুন না এর কোনটা আপনার কাজে আসে নাকি?
পেপ্যাল ভেরীফাই হয়নি তাই বলে কি ডোমেইন-হোস্টিং কেনা বন্ধ থাকবে? জানুন আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়ে ডোমেইন ও হোস্টিং কেনা যায় কোথা থেকে
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে পেপ্যালে অর্থ পান বা
বিভিন্ন ভাবে তাদের পেপ্যাল একাউন্ট রিচার্জ করে থাকেন অনলাইনে নিজেদের
ডোমেইন বা হোস্টিং কেনার জন্য। কিন্তু সমস্যাটা হল বাংলাদেশে পেপ্যাল
সাপোর্ট না করায় অনেকের পেপ্যাল একাউন্টই ভেরীফাই না। আর অনলাইনে বেশীরভাগ
কেনাকাটা করতেই যেহেতু পেপ্যাল লাগে তাই তাদের আসল কাজটাই আর করা হয় না।
তবে আজ আমি কিছু সাইটের নাম শেয়ার করব যেখান থেকে আনভেরীফায়েড পেপ্যাল
দিয়েও ডোমেইন বা হোস্টিং কেনা যায়।
নেমচিপ ডট কম
আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়ে যেসব জায়গা থেকে ডোমেইন কেনা যায় তারমধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশী পরিচিত এবং সবচেয়ে ভাল।
ডোমেইন সাইট ডট কম
এখানে শুধু আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়েই কেনা যায় তাই না ইয়াহূর পর এখানেই
সম্ভবত সবচেয়ে কমদামে ডোমেইন পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে এই সাইটটিও ডোমেইন
কেনার জন্য বেশ ভাল।
ফ্যাটকাউ
নামকরা হোস্টিং কোম্পানী ফ্যাটকাউ আনভেরীফায়েড পেপ্যাল একসেপ্ট করে। তবে এখানে দামটা একটু বেশী।
ডাইনা ডট
এই সাইটটিও ডোমেইন এর জন্য ভাল এবং এখানে আনভেরীফায়েড পেপ্যাল এর পাশাপাশি মানিবুকারস এও পেমেন্ট করার সুবিধা আছে।
এছাড়াও আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়ে ডোমেইন কেনা যায় এরকম আরো কিছু সাইট হলঃ
এছাড়াও আনভেরীফায়েড পেপ্যাল দিয়ে ডোমেইন কেনা যায় এরকম আরো কিছু সাইট হলঃ
আশা করি এখন খেকে আপনাকে পেপ্যালের টাকাও আর অলস বসিয়ে রাখতে হবে না আর ডোমেইন কেনার জন্যও অন্য কারো কাছে দৌড়াতে হবে না।
শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৩
অনলাইনে সহজে আয়কর www.incometax.gov.bd
তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এবার পাল্টে গেল দেশের আয়কর সনদ
(ইনকাম ট্যাক্স সার্টিফিকেট) প্রদান পদ্ধতি। ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর
(টিআইএন) নিতে এত দিন ছিল নানা ঝক্কিঝামেলা। এমন অসুবিধাকে এবার
বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চালু করেছে ই-টিআইএন।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন সব কাজ হয়ে যাবে মুহূর্তেই। চলতি বছরের ১ জুলাই
থেকে চালু হওয়া ই-টিআইএন সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব
বোর্ড। যাঁরা এখনো ই-টিআইএন করেননি, তাঁদের আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এটা
সম্পন্ন করতে হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (করনীতি) সৈয়দ মো. আমিনুল করিম ই-টিন
নিয়ে বললেন, এখন তো করদাতার হয়রানির কোনো সুযোগ নেই। সব কিছুই অনলাইনে
হওয়ার কারণে বাড়তি সময় বা শ্রম কোনোটাই লাগছে না। পুরোনো সফটওয়্যার
বদলে রাজস্ব বোর্ড এবার আধুনিক সফটওয়্যারের মাধ্যমে ই-টিআইএন চালু করেছে।
এখানে সহজেই একজন ব্যক্তি তার রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ইনকাম ট্যাক্স
সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন। এ ছাড়া ই-পেমেন্টও চালু রয়েছে। ২০১৪
সালের মধ্যে চালু হচ্ছে অনলাইন রিটার্ন পেমেন্ট।
কীভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন
শুরুতেই আপনাকে আয়করের ওয়েবসাইটে যেতে হবে, ঠিকানা: www.incometax.gov.bd।
এবার রেজিস্ট্রার অপশনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার ইউজার আইডি (কমপক্ষে ৮
অক্ষরে) এবং পাসওয়ার্ড (কমপক্ষে ৮ অক্ষরের) চাইবে। এরপর আবার পাসওয়ার্ড
লিখতে হবে। এবার অনেকগুলো নিরাপত্তা প্রশ্ন আছে, যেখান থেকে আপনার পছন্দের
একটি প্রশ্ন বেছে নিয়ে উত্তর টাইপ করুন। আপনার দেশ, মুঠোফোন নম্বর, ই-মেইল
এবং ভেরিফিকেশন লেটার টাইপ করুন।
এরপর নিচের রেজিস্টারে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মুঠোফোনে
একটা অ্যাকটিভিশন কোড চলে আসবে। অনলাইনে সেটা লিখেদিন। এবার লগ-ইন করে
টিআইএন রেজিস্ট্রেশনের ফরম পূরণ করতে শুরু করুন। যাঁদের ১০ ডিজিটের পুরোনো
নম্বর রয়েছে, তাঁরা পুনরায় রেজিস্টারে ক্লিক করে নতুন ১২ ডিজিটের নম্বর
নিতে পারবেন।
এখানে একে একে করদাতার ধরন, রেজিস্ট্রেশনের ধরন, আয়ের প্রধান উৎস,
লোকেশন, বেসিক ইনফরমেশন (এখানে করদাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুকরণে সব
তথ্য দিতে হবে। কারণ, এটা জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা হবে।)
এরপর তার ঠিকানা দিতে হবে। নিচে আরেকবার তথ্যগুলো চেক করে নেওয়ার সুযোগ
পাবেন। এখানে কিছু ভুল হলে পুনরায় ঠিক করে নিয়ে সাবমিট করতে হবে। এবার
করদাতার টিআইএন নম্বর এবং টিআইএন সনদ তৈরি হয়ে আসবে। এই সনদ আপনি চাইলে
সরাসরি প্রিন্ট, ই-মেইল বা সেভ করে নিতে পারবেন। ফরম পূরণে যেকোনো স্থানে
আটকে গেলে ইউজার গাইড অপশন ক্লিক করে সমাধান পাবেন। এ ছাড়া ডায়াল করতে
পারেন ০৯৬১১-৭৭৭১১১ নম্বরে।
মনে রাখবেন
২০১৪ সালের শুরুতেই পুরোনো ১০ ডিজিটের টিআইএন নম্বর বাতিল হয়ে যাবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব নতুন ই-টিন করে নিতে হবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি
(
Atom
)